বিএনপির ত্যাগী, পরিক্ষিত নেতাকর্মিদের বাদ দিয়ে নেতাদের অনুগতরা কাউন্সিলর হয়েছেন। ভোটার তালিকা ছাড়াই নির্বাচনের চক্রান্ত নস্যাৎ করেছি, কিন্তু নির্বাচনের মাত্র দুদিন আগে সে তালিকা হাতে পেয়েছি। এ সময়ে ১৩ টি ইউনিয়নের সব ভোটারকে সালাম পৌঁছে দিতে পারিনি, বিনয়ের সঙ্গে আমি তাদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি।

জেলা ও উপজেলা বিএনপির দলাদলি, ভাগা-ভাগির কবলে পড়ে ইউনিয়ন থেকে ওয়ার্ড পর্যায়ে দ্বন্দ্ব ছড়িয়ে পড়েছে। সুবিধাবাদী ও ফ্যাসিস্টরা জায়গা করে নিচ্ছে, নির্যাতিত নেতাকর্মিদের মাঝে ক্ষোভ বাড়ছে। বিএনপির প্রাণ, বঞ্চিত ও নিপীড়িত এসব নেতাকর্মিদের অধিকার আদায়ের আন্দোলনে পাশে ছিলাম, আগামীতে থাকবো ইনশাআল্লাহ।

শহিদ জিয়ার আদর্শ, বেগম খালেদা জিয়ার সাহস ও তারেক রহমানের মেধাবী নেতৃত্বের সঙ্গে কুষ্টিয়া সদরের বর্তমান অবস্থা সাংঘর্ষিক। সব বিভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কর্মি-জনতাকে এক হয়ে কাজ করা জরুরি। এখানে বিএনপির রাজনীতির শিষ্ঠাচার ও সৌন্দর্য ফেরাতে ব্যক্তি নয়, দলের পক্ষে সবাইকে কাজ করার অনুরোধ করছি।

কুষ্টিয়া সদর উপজেলার সদ্য নির্বাচিত সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক ও দুজন সাংগঠনিক সম্পাদককে অভিনন্দন জানাচ্ছি।
নিজের ভুল-ত্রুটির জন্য আমি সবার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি, মহান আল্লাহ সহায় হোন।

লেখক: রাজনৈতিক কর্মী ও সাংবাদিক।
(লেখাটি লেখকের ফেসবুক থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে)

অশেষ কৃতজ্ঞতা

অশেষ কৃতজ্ঞতা

বিজ্ঞাপন